মু. জিল্লুর রহমান জুয়েল, গলাচিপা (পটুয়াখালী) সংবাদদাতা
পটুয়াখালীর রাংগাবালী উপজেলার চরমোন্তাজ ইউনিয়নের পূর্বের ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২৪ আগষ্ট ২০১৮ইং রোজ শনিবার সন্ধায়, মধ্য চরমোন্তাজ হাইস্কুলের পাশেই পূর্বে উৎপেতে থাকা ফোরকান মাওলানার ছেলে ফরিদ ও তার পেটোয়া বাহিনীর দেশীয় ধারালো অস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে ঝাপিয়ে পরে চরমোন্তাজ ইউনিয়নের ছাত্র কল্যাণ পরিষদের সভাপতি ও ঢাকা বাংলা কলেজের ছাত্র মোঃ সাঈফুল ও তার মা রাজিয়া বেগমের উপর। এতে গুরুতর আহত হলে, রাত আনুমানিক পৌনে বারটার দিকে গলাচিপা সরকারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মুমূর্ষ অবস্থায় ভর্তি করা হয়। সে ডাক্তার সালাউদ্দিন মাহমুদের চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন। এ বিষয়ে আহত ঢাকা বাংলা কলেজের ছাত্র মোঃ সাঈফুল প্রতিবেদককে বলেন আমি ঢাকাস্থ চরমোন্তাজ ইউনিয়নে ছাত্র কল্যান পরিষদের সভাপতি হওয়ায় বিগত দিনে ফোরকান মাওলানা ও তার ছেলে ফরিদের সাথে পূর্বেও মারামারি হয়েছিলো। এ বিষয়ে চরমোন্তাজ পুলিশ ফাড়িঁর তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ সুদেব হালদারের কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান, পূর্বের ঘটনায় নিয়ে ২৪ আগষ্ট শানিবার কেন্দ্রে শালিসী হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। শালিসী না হওয়াতে ফিরে যাওয়ার সময় হামলার সিকার হয়েছে বলে আহত পরিবার জানিয়েছেন। এ বিষয়ে হামলাকারি ফরিদের ০১৭১০৭৪৪৯৪২ মোবাইলে কল করলে বন্ধ থাকায় কোন কথা বলা যায়নি।
