মু. জিল্লুর রহমান জুয়েল, পটুয়াখালী
সুন্দর এই পৃথীবি ছেরে কেউ’ই যেতে চায়না। তবুও চলে যেতে হয়। বেচেঁ থাকার জন্য কতো’ই না চেষ্টা করে, মানুষ মানুষের জন্য সহযোগীতার হাত বারিয়ে দিয়েছেন অনেক বিবেকবান সহ সমাজপতি হ্নদয়বান ব্যক্তি। হয়তো অনেকেই পৃথীবি থেকে চলে গেছে না ফেরার দেশে। আবার অনেকের সহযোগতীয় আজও বেচেঁ আছে সুন্দর এই পৃথীবিতে। “মা” গো আমরে কি ডাক্তারের ভালো কইরা দেবেনা, মা’ ও মা আমার আর ভালো লাগেনা” আমারে একটু ভালো কইরা দেওনা মা, কথা গুলো বলছি পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার চিকনিকান্দী ইউনিয়নের পানখালী গ্রামের হত- দরিদ্র কাটমিস্ত্রি মোঃ বিল্লালের ৫ বছরের শিশু রেফাউল। পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে সিনিয়র সাংবাদিক জলিলুর রহমানের সাথে দেখা হয় এই হতদরিদ্র ও অসহায় পরিবারের। আর তখনি’ই ক্যামেরা বন্দী হয়, অসহায় পরিবারের আত্বজীবনী। জানা যায়, অবুঝ শিশু রেফাউল জন্মের পর থেকেই, হার্টের অসুখ সহ নানাবিধ দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভূগছে। তবুুও একমাত্র ছেলে সন্তানের জীবন বাচাঁতে নিজের মাথা গুজার শেষ সম্বলটুকু বিসর্জন দিয়ে ছেলেকে বাচাঁনোর অমরন যুদ্ধ করছেন কাটমিস্ত্রি বিল্লাল। হত-দরিদ্র পরিবারটির পাশে আজও পর্যন্ত কেউ দাড়ায়নি, বলতেই কান্নায় ভেংঙ্গে পরে মৃত্যু পথ যাত্রী রেফাউল ও তার পরিবার। সাংবাদিক জলিলুর রহমান সোহেল তিনি অসহায় পরিবারটির পার্শে দাড়িয়ে, অসুস্থ রেফাউলের খবর নিতে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজের সিনিয়র কনসালটেন্ট শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তার মোস্তাফিজুর রহমানের কাছে অসুস্থ রেফাউলের সার্বিক খোজ খবর জানতে চাইলে তিনি বলেন, শিশু রেফাউলের হার্ট, লিভার, কিডনি সহ বর্তমানে নিউমেনীয়া রোগ ধরা পরেছে। অতিদ্রুত তার উন্নত ব্যায় বহুল চিকিৎসার প্রয়োজন। এখবর শোনার পর অসহায় পরিবারটি দিশেহারা হয়ে কান্নাকাটি করতে থাকলে, সাংবাদিক জলিলুর রহমান সোহেল তাদের পাশে দাড়িয়ে দেশের সর্বস্তরের বিবেকবান মানুষদের এগিয়ে আসার আহবান জানান। তিনি বলেন, বর্তমানে অনেকেই একটি সিগারেট ১২ টায় কিনে ধূয়ায় উরিয়ে দেন, আসুন অন্তোত একটি সিগারেটের দাম দিয়ে হলেও শিশুটির সুন্দর একটি পৃথীবি উপহার দেয়ার চেষ্টা করি, কেননা “মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য, একটু সহানুভূতি কি আমরা দিতে পারি না। সহযোগীতার জন্য রেফাউল এর বাবা কাটমিস্ত্রীর মোঃ বিল্লাল হাওলাদার এর বিকাশ নম্বার 01771325336
