আল আমিন, রাঙ্গাবালী ,পটুয়াখালী
পটুয়াখালী তথা বাংলাদেশের দক্ষিণ প্রান্ত বঙ্গোপসাগরের কোলঘেষে রাঙ্গাবালী প্রচারণী উপজেলা মাত্র। পাঁচটি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত এই বিচ্ছিন্ন্য উপজেলা দ্বীপটি পূর্ব দিকে তেতুলিয়া, উত্তরে আগুন মুখা, পশ্চিমে রামনাবাদ, আর দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর। দেশের যে কোন প্রান্তে পৌছতে এ এলাকার লোকজনের নদী পথ পেরুতে হয়। জেলা শহর পটুয়াখালী থেকে প্রায় ১০০ কিঃ মিঃ দক্ষীনে অবস্থিত এ বিছিন্ন্য দ্বীপটি।উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার পর এখানে নেউ কোন পড়ার সুযোগ। উপজেলা হলেও অবহেলার মুকুট পরিদেয় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন্য এ দ্বীপটি। এলাকা বাসীর স্বপ্œানুযায়ী ২০১২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা রাঙ্গাবালী থানা কে উপজেলায় উন্নতি করেন। বিদ্যুত, যোগাযোগ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সেবা সহ সব ক্ষেত্রে পিছিয়ে। চারিদিকে নদী বেষ্টিত এ উপজেলাটি বর্ষা মৌসুমে প্রকৃতির আরেক টি রুপ ধারণ করেন। জরুরী প্রয়োজনে উপজেলার বাহিরে যাওয়া কঠিন থেকে কঠিনতম হয়ে দারায়।
লঞ্চ এবং ট্রলারের জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা কররতে হয়। যথাসময়ে চিকিৎসকের নিকট পৌছতে না পেরে অনেক মুমুর্ষ রোগীদের পথেই অকাল মৃত্যু ঘটে। ফলে এলাকার চিকিৎসা সেবা নিয়তির ঊপর নির্ভরশীল হয়ে দাড়ায়। বিপদাপন্ন লোকজন হাতুড়ে চিকিৎসকের শরনাপন্ন হতে হয়। শুদু একা বিচ্ছিন্ন্যতা নিয়ে ক্ষ্যান্ত হয়নি দ্বীপটি এর সঙ্গে আওতাদিন করে রেখেছে আর ও কয়েকটি ছোট ছোট দ্বীপ। চালিতাবুনিয়া, চরমোন্তাজ, চর আন্ডা দ্বীপগুলো এ খন্ডাংশ।চরমোন্তাজ থেকে রাঙ্গাবালী কিংবা রাঙ্গাবালী থেকে জেলা শহর পটুয়াখালী যেতে সীমাহীন কষ্ট স্বীকার করতে হয় মানুষগুলোর। এ ব্যাপারে রাঙ্গাবালী উপজেলা চেয়ারম্যান অধক্ষ্য মোঃ দেলোয়ার হোসেন বলেন,আমি সর্ব প্রথম মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা কে ধন্যবাদ জানাই বিচ্ছিন্ন রাঙ্গাবালী থানা কে উপজেলা করার জন্য । কিন্তুু রাঙ্গাবালী উপজেলার দেড় লাক্ষ মানুষ আধুনিক চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত । অনেক অসুস্থ্য রোগী গলাচিপা ,পটুয়াখালী চিকিৎসা করানোর জন্য নেয়া সময় নদীর মধ্যে মারা য়ায় । এ বিষয় মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর জানা আছে । আসা করি খুব তারা তারি একটি হাসপাতাল পাব ।
